ঢাকা! বসবাসের জন্য কাঙ্খিত একটি শহর। ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যার চাপ বুকে নিয়ে এই মেগাসিটি আজ অত্যাধুনিক। অবকাঠামোগত উন্নয়ন, যোগাযোগ ব্যবস্থার আধুনিকীকরণ, আর্থ-সামাজিক উন্নয়নসহ জীবন ও জীবিকার মান উন্নয়নে ঢাকা এখন বিশে^র একটি উল্লেখযোগ্য শহর। স্ব-নামে খ্যাত এই স্বপ্নীল শহরে কে-না থাকতে চায়! রাজধানীর বুকে একখন্ড নিষ্কণ্টক জমি বা একটি স্থায়ী ঠিকানা সকলেরই অতি কাঙ্খিত একটি স্বপ্ন। আর এই স্বপ্ন পূরণের বড় অন্তরায় হলো ঢাকায় নিষ্কণ্টক জমিতে নিরাপদ এবং পরিকল্পিত আবাসনের অভাব।
এই সকল অনিশ্চয়তাকে পিছনে ফেলে সকল শ্রেনী-পেশার মানুষের মৌলিক চাহিদা পূরণের লক্ষ্যে ঢাকায় নিষ্কণ্টক জমিতে নিরাপদ ও পরিকল্পিত আবাসন গড়ে তোলার প্রত্যয় নিয়ে “এম এইচ গ্রæপ” এর আন্তরিক প্রয়াস “লেক আইল্যান্ড - ঢাকা”।
উত্তরা ও মিরপুর সংলগ্ন বিরুলিয়ার লোকালয়ে সম্পূর্ণ নিষ্কণ্টক ও প্রাকৃতিক ভাবে উচুঁ জমিতে গড়ে উঠছে পরিবেশ বান্ধব অত্যাধুনিক আবাসন প্রকল্প “লেক আইল্যান্ড - ঢাকা”। উত্তরা মেট্রোরেলের ল্যান্ডিং স্টেশনের সন্নিকটে অবস্থিত এই প্রকল্পের পাশ দিয়ে নির্মিত হচ্ছে ৩০০ ফুট প্রশস্ত ওয়েস্টার্ন বাইপাস। প্রকল্পের অভ্যন্তরে ও চারপাশে থাকছে প্রশস্ত সংযোগ সড়ক, যা এই প্রকল্পের অধিবাসীদের প্রাত্যহিক জীবনে এনে দিবে গতি। মেট্রোরেল অথবা সড়ক পথে অতি দ্রæত পৌঁছে যাওয়া যাবে ঢাকার গুরুত্বপূর্ণ স্থানে কিংবা দেশের গুরুত্বপূর্ণ জায়গায়।
বিস্তীর্ণ প্রাকৃতিক লেক পরিবেষ্টিত অপরূপ সৌন্দর্য্যে ঘেরা প্রতিবেশ। লেকের স্বচ্ছ পানিতে নীল মেঘের প্রতিচ্ছবি, গোধুঁলীর রক্তিম আভায় যেখানে জীবন হয়ে ওঠে রঙ্গিন। দূষণ ও কোলাহল মুক্ত ছায়াঘেরা পাখি ডাকা সবুজ গাছগাছালি, লেকের নির্মল টলমলে জলের মাঝে ভেসে বেড়ানো হঁংস দলের সাথে রং-বেরঙের মাছের ঝাঁক এ যেন সবুজে ঘেরা এক স্বপ্নীল জীবন।
লেক আইল্যান্ড — ঢাকা এর সুবিধাসমুহ ঃ
— এককালীন / কিস্তিতে ক্রয়ের সুবিধা
— এককালীন মূল্য পরিশোধে সাফ্ কবলা রেজিস্ট্রেশন
— অভ্যন্তরীন প্রশস্ত রাস্তা
— বিদ্যুৎ ও পানি সংযোগ সুবিধা বিদ্যমান
— সার্বক্ষণিক নিরাপত্তা ব্যবস্থা
— নিজস্ব ব্যবস্থাপনায় প্রকল্প পরিদর্শনের সুবিধা
“লেক আইল্যান্ড — ঢাকা” আবাসন প্রকল্পের বৈশিষ্ট্য সমুহ ঃ
— উত্তরা, মিরপুর, মেট্রোরেলের প্রারম্ভিক ষ্টেশনের অতি সন্নিকটে
— বিরুলিয়ার লোকালয়ে প্রাকৃতিকভাবে উচঁু জমিতে অবস্থিত
— সম্পুর্নভাবে বন্যামুক্ত জমিতে অবস্থিত এবং এখনই বাড়ী করার উপযোগী
— প্রস্তাবিত ৩০০ ফুট প্রশস্ত ওয়েষ্টার্ন বাইপাস সংলগ্ন।
এই মহাসড়কটি বঙ্গবন্ধু সেতুর সঙ্গে পদ্মা সেতুকে সংযুক্ত করবে
— চলমান ব্র্যাক, সিটি, ড্যাফোডিল, মানারাত, ইস্টার্ন, এশিয়ান ইউনিভার্সিটি সহ
প্রস্তাবিত মেডিকেল কলেজ ও প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়সহ বিখ্যাত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলির সন্নিকটে
— চারপাশে বিদ্যমান পাকাঁ সড়ক এবং প্রস্তাবিত ওয়েষ্টার্ন বাইপাসসহ বেশকিছু
প্রস্তাবিত সড়ক ও সেতু নির্মানাধীন। যা প্রকল্পের সাথে ঢাকাসহ দেশের গুরুত্বপূর্ন স্থানে
যাতায়াত অতি সহজতর করবে